করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে লকডাউন ঘোষণা হওয়ায় চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে গিয়ে আটকে রয়েছেন পড়া প্রায় ২০০০ মানুষ। একটি সূত্র মারফত আটকে পরা পরিবারগুলি যোগাযোগ করে নন্দীগ্রামের বিধায়কের সঙ্গে। তারপর উদ্যোগ নেন শুভেন্দু অধিকারী।
তামিলনাড়ু সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাইরের রাজ্য থেকে চেন্নাই বা ভেলোরের মতো জায়গায় যাঁরা চিকিৎসা করাতে এসে আটকে পড়েছেন তাঁদের থাকা এবং তিনবেলা খাওয়ার খরচ সরকার দেবে। কিন্ত দ্বিতীয় দফার লকডাউনে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয় ইকে পালানিস্বামী সরকার। বদলে একবেলা খাওয়ার খরচ এবং হোটেল বা অতিথি নিবাসের ৫০ শতাংশ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করে।