সংবাদ ভাস্কর নিউজ : স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, স্বাস্থ্যসচিবের চিঠিতে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, এই তালিকার সঙ্গে রাজ্য স্থানীয় তথ্যের উপর ভিত্তি করে আরও এলাকা যুক্ত করতে পারে। কিন্তু এই তালিকা থেকে কোনও এলাকা বাদ দিতে পারবে না। প্রীতি সুদান এই চিঠিতে মুখ্য সচিবকে জানিয়েছেন,প্রতি সপ্তাহে কেন্দ্র সংক্রমণের হার, কতদিনে সংক্রমণের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে, কতজন ব্যক্তি সংক্রমিতের সংস্পর্শে আসছেন, তা পর্যালোচনা করে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। আগেই কেন্দ্রীয় সরকার কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগণা এবং পূর্ব মেদিনীপুরকে রেড জোন হিসাবে ঘোষণা করেছিল। সেই তালিকায় এবার যুক্ত হল, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পশ্চিম মেদিনীপুর, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, মালদহ জেলাও। অরেঞ্জ জোনের মধ্যে রয়েছে মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দুই বর্ধমান এবং হুগলি। বাকি আট জেলা গ্রিন জোনের অন্তর্ভুক্ত।রাজ্যে রেড জোন জেলার সংখ্যা এক লাফে হয়ে গেল ১০। আগের চারটি জেলার সঙ্গে যোগ হল আরও ছ’টি জেলা। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব প্রতিটি রাজ্যকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন সংশোধিত রেড-অরেঞ্জ এবং গ্রিন জোনের তালিকা। সেই তালিকা অনুযায়ী রাজ্যের ১০ টি জেলা রেড জোন ভুক্ত, ৫টি অরেঞ্জ এবং ৮টি গ্রিন জোন ভুক্ত। কেন্দ্রের নয়া তালিকা অনুযায়ী গোটা দেশে ১৩০ টি জেলা রেড জোনে, ২৮৪ টি অরেঞ্জ জোনে এবং ৩১৯ টি গ্রিন জোন ভুক্ত।
পশ্চিমবঙ্গে রেড জোন আরও দশটি জেলায় –
-Advertisement-