সংবাদ ভাস্কর নিউজ ডেস্ক – আমফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের ফলে সারা পশ্চিমবঙ্গ প্রবল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । বেহালা ১২০ নম্বর ওয়ার্ডে আমফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের ফলে শ্রী সংঘ মোড়ে একটি পুরনো বটগাছ পাশে থাকা একটি ইলেকট্রিক পোলর উপর পড়ে যায় , যার ফলে পুরো এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে যায় । ১২০ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু জায়গায় ঝড়ের পরেরদিন দুপুরে বিদ্যুৎ এলেও শ্রী সংঙ্গ মোর লাগোয়া এলাকার বাসিন্দারা পুরোপুরি বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে এবং এলাকার বাসিন্দারা ১২০ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা সুশান্ত ঘোষ কে অভিযোগ জানান যে অবিলম্বে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে সচল করতে হবে । ৩ দিন লাগাতার বিদ্যুৎ না থাকায় শ্রী সংঙ্গ মোর লাগোয়া এলাকার বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ হয়ে যান এবং নিজেদের ক্ষোভ ১২০ নাম্বার ওয়ার্ডের পৌর পিতা সুশান্ত ঘোষের কাছে প্রকাশ করেন ।
সংবাদ ভাস্কর এর সাথে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে ১২০ নাম্বার ওয়ার্ডের পৌর পিতা সুশান্ত ঘোষ আমাদের জানান যে – “আমফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের ফলে গোটা রাজ্য প্রবল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তার সাথে সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার যে স্থাপনা সেটি পুরোপুরি বিকল হয়ে পড়ে রাজ্যজুড়ে যার ফলে আমি কোন দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলাম না। শেষমেষ আমি নিজের জন্য একটি জিও কানেকশন এবং একটি নতুন স্মার্টফোন নিলাম এবং তড়িঘড়ি আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার ১২০ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দাদের তাদের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে প্রয়োজনীয় বিভাগ যেমন এন.ডি.আর.এফ, সি.ই.এস.সি এবং অন্যান্যদের সাথে যোগাযোগ করি ।”
২৩ এবং ২৪ তারিখ ১২০ নাম্বার ওয়ার্ডের পৌর পিতা সুশান্ত ঘোষ নিজে উপস্থিত থেকে এন.ডি.আর.এফ , সি.ই.এস.সি এবং অন্যান্য দপ্তরের সাথে মিলে গাছ কাটা এবং পুরো ১২০ নাম্বার ওয়ার্ডের সকল জায়গায় ৪ দিনের মাথায় বিদ্যুতের সমস্যাকে দূর করেন এবং ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দাদের মন জয় করে নেন ।
…AG
ক্ষুব্ধ জনতার মন জয় করে নিল ১২০ নাম্বার ওয়ার্ডের পৌর পিতা সুশান্ত ঘোষ –
-Advertisement-