সংবাদ ভাস্কর নিউজ ডেস্ক : ভোট উৎসবের আগমণী ধ্বনিতে মেতেছে বঙ্গ।তবে এই উৎসব কোনো দেবতা অথবা দেবীমূর্তিকে কেন্দ্র করে নয়।এখানে রাজনেতা অথবা নেত্রীরা উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।যাদেরকে নিয়ে কয়েক মাস ধরে চলে প্রজা অথবা ঘুড়িয়ে বললে ভক্তদের নানা অভিব্যক্তি,সমালোচনা,পক্ষে বিপক্ষে মতামত পেশ।
পাশাপাশি চলে সরকারের উপর আস্থা রাখার মানসিক প্রস্তুতি।কিন্তু জয়লাভের মাধ্যমে ভোটের বৈতরণী পার হওয়ার পর শেষ হয় এই মহা উৎসব।তখন কে কি পেল আর পেলো না,তা নিয়ে কোনো মাথা ব্যাথা থাকে না জননেতাদের।যাই হোক আবার সেই উৎসবের বাদ্যি বেজেছে।সামনেই বিধানসভা ভোট।
এখন চলে ময়দানে দাঁড়িয়ে,মঞ্চে উঠে বা সুবিশাল মিছিল নিয়ে নাটকে নিজের চরিত্র প্রদর্শন।আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঢোলাহাট থানা সংলগ্ন মাঠে তৃণমূল কংগ্রেসের এক ঐতিহাসিক জনসভা অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।তার আগে ঢোলাহাট চলো এই স্লোগান শোনা যাচ্ছে ঢোলাহাট এবং তৎ সংলগ্ন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকার আনাচে কানাচে ।
তবে শুধু স্লোগানে নয় ঢোলাহাট সেজেছে মা মাটি মানুষের ঝান্ডা ব্যানারে।কখনও ঢোলাহাট চলো এই স্লোগান অথবা কাস্তে,হাতুরি,পদ্ম ফেলে বাংলা সাজাও জোড়া ফুলে এই বাক্য গুনগুন করছে ঢোলাহাটবাসীর মুখে মুখে।
আগামী জনসভায় প্রধান বক্তা হিসেবে মঞ্চ মাতাবেন যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।তার পাশাপাশি সেখানে দাঁড়িয়ে মঞ্চের শোভাবর্ধন করতে চলেছেন শুভাশিস চক্তবর্তী,সওকত মোল্লা, অনিরুদ্ধ হালদার, জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা শেখ,সহকারী সভাধিপতি পূর্ণিমা হাজারি নস্কর,অন্যান্য অঞ্চল নেতৃত্ব,কুলপি বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার, মন্দিরবাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদার,বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু বাপুলি সহ বিশিষ্ট বর্গ।ঢোলাহাট চলো স্লোগান তুলে আগামীর জনসভা যে ভোটের আগে দলীয় প্রচার তা বুঝতে বাকি নেই বঙ্গবাসীর
Really nice design and style and excellent content , hardly anything else we want.